Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

কৃষি তথ্য

 

কৃষি তথ্য

 

ইউনিয়ন পরিষদের আবাদি জমি ২০৫০ হেক্টর।

এক ফসলি জমি: ৫০ হেক্টর।

দো-ফসলি জমি: ১৯৫০ হেক্টর।

তিন ফসলি জমি: ৫০ হেক্টর।

 

  • কৃষি   সমপ্রসারণ   অধিদপ্তরের  এর  আওতাভূক্ত  প্রকল্প  ও  কর্মসুচী  সমূহের পরিচিতি:

  • চাষীপর্যায়ে উন্নত মানের ধান, গম ও পাটবীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরন প্রকল্প
  • চাষীপর্যায়ে উন্নত মানের ডাল, তেল ও পেঁয়াজ বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরন প্রকল্প
  • বৃহত্তররংপুর কৃষি ও গ্রামীন উন্নয়ন প্রকল্প (GRARDP)  
  • এইসি- আইসিএম প্রকল্প  (AEC – ICM ) 
  • আইপিএম  ( IPM  )
  • কৃষিপ্রকৌশল প্রযুক্তি সমপ্রসারণের মাধ্যমে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর অর্থ সংস্থান ওআয়বর্ধন মূলক কর্মকান্ডের মাধ্যমে  জীবন যাত্রার মান উন্নয়ন  প্রকল্প
  • গুটিইউরিয়া ব্যবহারের মাধ্যমে ফসল উৎপাদন ও ইউরিয়া সাশ্রয় প্রকল্প।
  • এলসিসিব্যবহারের মাধ্যমে ফসল উৎপাদন ও ইউরিয়া সাশ্রয় প্রকল্প।
  • উত্তর- পশ্চিম শস্য বহুমুখী করণ প্রকল্প (NCDP)
  • ন্যাশনালএগ্রিকালচারাল টেকনোলজি প্রকল্প (NATP )
  • mgwš^Z সয়াবিন চাষ সমপ্রসারণ প্রকল্প।
  •  ডাল, তেল, পেঁয়াজ, মরিচ, আদা, হলুদ রসুন, উৎপাদনের mgš^wbZ কর্মসূচী
  • দ্রুতবর্ধনশীল ফল বাগান কর্মসূচী
  • জৈব বালাই ব্যবস্থাপনা কর্মসূচী
  • বায়োস্লারি ব্যবহারের মাধ্যমে ফসল উৎপাদন কর্মসূচী ।
  • মাটির ¯^v¯’¨ রক্ষা কর্মসূচী।
  • চাষী পর্যায়ে উন্নত মানের ধান,গম ও পাট বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরন প্রকল্প
     

  • ১। উচ্চ ফলনশীল বীজের ঘাটতি পূররে মান সম্মত বীজ উৎপাদন বৃদ্ধি।
  • ২। গবেষণা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক সর্বশেষ ছাড়কৃত ধান, গম ও পাটের উন্নত জাতের সমপ্রসারণ
  • ৩। অধিকহারে উন্নতমানের বীজ উৎপাদনকারী কৃষক সৃষ্টি করা।
  • ৪। বীজ প্রক্রিয়াজাতকরণ ও বাজারজাত করনে মহিলাদের অংশগ্রহন বৃদ্ধি করে দারিদ্র
  • বিমোচনে সহায়তা করা।
  • ৫। পরিবেশের ভারমাস্যতা সংরক্ষণের জন্য mgwš^Z বালাই ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে বালাই 
  • নাশকের ব্যবহার কাংখিত পর্যায়ে নামিয়ে আনা।
  • ৬। মানসম্মত বীজ উৎপাদনে কৃষকদের দক্ষ করে গড়ে তোলা।
  • ৭। কৃষক পর্যায়ে ¯^íZg সময়ের মধ্যে উন্নত জাতের বীজের বিস্তার ঘটানো।

 

চাষী পর্যায়ে উন্নত মানের ডাল ,তেল ও পেঁয়াজ বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরন প্রকল্প

 

  • প্রকল্পের প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে ডাল, তেল ও পেঁয়াজ বীজ উৎপাদন বৃদ্ধি করত: চাষী পর্যায়ে উন্নতমানের বীজ ব্যবহার নিশ্চিত করা।
  • মানসম্মত ডাল, তেল এবং পেঁয়াজ বীজ উৎপাদন করত: বীজের ঘাটতি পূরণ করা।
  • হেক্টর প্রতি উৎপাদন বৃদ্ধি করা।
  • ডাল,তেল ও পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ করত: বৈদেশিক মুদ্রায়র ব্যয় কমানো।
  • মহিলাদের অংশগ্রহনের মাধ্যমে বীজ উৎপাদন,সংরক্ষণ ও বিক্রয়ের মাধ্যমে দারিদ্র বিমোচন।
  • বৃহৎ পরিসরে মানসম্মত বীজ উৎপাদনকারী চাষীর সংখ্যা বৃদ্ধি করা।

 

ডাল, তেল, পেয়াজ প্রকল্প বাস্তবায়নে গৃহীত কর্মসূচী সমূহ

 

  1. বীজ উৎপাদন ব্লক প্রদর্শনী    
  • মাঠ দিবস                      

কৃষক প্রশিক্ষণ                 

এসএএও প্রশিক্ষণ

কর্মকর্তা প্রশিক্ষণ

কর্মশালা

মানসম্মত ডাল,তেল ও পেঁয়াজ বীজ উৎপাদন সংরক্ষন ও ব্যবহার করার মাধ্যমে হেক্টর প্রতি ১৫ - ২০% ফলন বৃদ্ধি ।

 

কৃষি খাতে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার জন্য উপযুক্ত পূর্বপ্রস্তুতিঃ

 

বন্যা মোকাবেলা করার জন্য নিচের পূর্বপ্রস্তুতিগুলো গ্রহন করা যেতে পারে-

  • সকলের অংশ গ্রহণে কমিউনিটি পর্যায়ে সিদ্ধান্ত গস্খহণ ও বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে।
  • বিভিন্নবিভাগের mgš^‡q ইউনিয়ন পর্যায়ে চাহিদা ভিত্তিক তথ্যসেল গঠণ করা ও কৃষিসংক্রান্ত তথ্য সরবরাহের ব্যবস্থা করা। প্রয়োজনে প্রচারপত্র বিলি করা।
  • চারা তৈরির জন্য পূর্বেই উঁচু জায়গা নির্বাচন করে রাখা।
  • নাবী জাতের ধানবীজ  (যেমন-গানজিয়া,নাইজারশাইল,বিনাশাইল ইত্যাদি)সংগ্রহ করে রাখা।
  • বলান পদ্ধতিতে ধান আবাদ করা।
  • অধিক পরিমাণ চারা উৎপাদন করা, উঁচু বা নিরাপদ স্থানে বীজ সংরক্ষণ করা।
  • জমিভেদে উপযুক্ত জাত নির্বাচন বা বন্যার পানি সহনশীল বিকল্প শস্যের যেমন-লতিরাজ কচুর আবাদ।
  • বন্যার পূর্বে তোলা যায় এমন ফসলের (আলু, ভূট্টা, চীনাবাদাম, দ্রুতবর্ধনশীল শাকসবজি ইত্যাদি) চাষ করা।
  • বন্যারপানি নেমে যাওয়ার সাথে সাথে বাড়ির আশেপাশে ,রাস্তার ধারে, চর এলাকায়, পতিতজমিতে খেসারি,মাসকলাই,ভূট্টা সহ বিভিন্ন জাতের ঘাসের বীজ ছিটিয়ে দেয়া যায়।
  • ভাসমান বীজতলা তৈরি করা (প্রয়োজনে কমিউনিটি বীজতলা)।
  • প্রয়োজনীয় দ্রব্য নিরাপদ জায়গায় (মাচা,বাঁধ)স্থানান্তর করা।
  • পানিতে নিমজ্জিত ক্ষেতের পাটের ডগা কেটে কোনাকুনি করে উঁচু জায়গায় রোপন করে পাটের বীজ উৎপাদন করা।
  • টব,মাটির পাত্র,কাঠের বাক্সে সবজির চারা উৎপাদনের প্রস্তুতি রাখা।
  • সাইলেজ পদ্ধতিতে ঘাস সংরক্ষণ করা।

 

বন্যা ও জলাবদ্ধতা ঝুঁকি মোকাবেলায় অন্যান্য পূর্বপ্রস্তুতি

 

নদী বিধৌত বন্যা ঝুঁকি মোকাবেলায়-

  • বাড়ীর চারপাশে কলাগাছ,বাঁশসহ অন্যান্য গাছ লাগাতে হবে।
  • পর্যাপ্ত বীজ সংগ্রহ করে রাখতে হবে।
  • বন্যারপানি নামতে শুরু করলেই নিয়মিত স্থানীয় উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা এবংউপজেলা কৃষি অফিসে যোগাযোগ করে পূনর্বাসন সম্পর্কিত তথ্য জেনে নিতে হবে।

আকস্মিক বন্যা (ভাসা পানি) মোকাবেলায়-

  • উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তার কাছ থেকে ফসলের আগাম জাত ও ¯^í মেয়াদি ফসলের বীজ সংগ্রহ ও চাষ করতে হবে।
  • আকস্মিক বন্যায় করণীয় বিষয়ে কাজ করে এমন সংস্থা থেকে ভাসা পানি মোকাবেলায় কৃষকের করণীয় সম্পর্কে প্রশিক্ষণ ও করনীয় জেনে নিতে হবে।

 

কৃষি ক্ষেত্রে খরা মোকাবেলায় পূর্বপ্রস্তুতি

 

CDMP-Gi আওতায় FAO-Gi কারিগরী সহায়তায় কৃষি সমপ্রসারণ অধিদপ্তর এর বাস্তবায়নেলাইভলিহুড এ্যাডাপটেশন টু ক্লাইমেট চেঞ্জ (LACC) প্রকল্পের গবেষণায় ওস্থানীয় জনসাধারণের মতামতের ভিত্তিতে খরার সমস্যা মোকাবেলায় নিচে লিখিতঅভিযোজনের উপায়গুলো সুপারিশ করা হয়েছে-

  • খরাঞ্চলে আগাম জাতেররোপা আমন (ব্রি ধান-৩৩,৩৯ ও উপযোগী অন্যান্য জাত) চাষ করে এবং  আগাম কেটেছোলা বা খরা সহিষ্ণু ফসল নির্বাচন করা যেতে পাবে।
  • খরা প্রবন এলাকায় আমন ধানে সেচের জন্য মিনি পুকুর খনন করে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ করে সম্পুরক সেচ দেয়া।
  • ঊসতবাড়ীতেসারা বছর বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি যেমন-মিষ্টি কুমড়া,খিরা,পেঁপে ইত্যাদি চাষকরে খাদ্য-পুষ্টির চাহিদা নিশ্চিত করা যেতে পারে।
  • খরা সহণশীল ফলের ( যেমন-আপেলকুল,বাউকুল ইত্যাদি) বাগান করে অধিক মুনাফা নিশ্চিত করা।
  • বোরো ধানের আবাদে সঠিক মাত্রায় সেচ দিয়ে পানির অপচয় রোধ করা যেতে পারে।
  • আমন ধানের বীজতলা তৈরির সময় বৃষ্টি না হলে শুকনা বীজতলা/ কমিউনিটি বীজতলাতৈরি করে সময়মতো ধান রোপন নিশ্চিত করা।
  • গাছের গোড়ায় মালচিং বা জাবড়া প্রয়োগ করা।
  • কৃষি সেক্টরে বিকল্প আয়ের ব্যবস্থা করা যেমন-কম্পোস্ট তৈরি, ঘাস চাষ, গবাদি পশু পালন, হাঁস-মুরগী পালন ইত্যাদি।
  • খরাপ্রবন এলাকায় উন্নত চুলা ব্যবহার করে জ্বালানী সাশ্রয় করে জৈব সার তৈরিকরে মাটির উর্বরা শক্তি এবং পানি ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি করা যেতে পারে।
  • সকলের অংশ গ্রহনে কমিউনিটি পর্যায়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করার ব্যবস্থা করা।
  • দোন,সেঁউতি ইত্যাদি দ্বারা পানি সেচ দেয়া এবং সম্পুরক সেচের পূর্ব প্রস্তুতি নেয়া।
  • জৈব সার ব্যবহার করে মাটির পানি ধারণ ক্ষমতা বাড়ানো।
  • জমির আইল উঁচু করে অধিক পানি সংরক্ষণ করা।
  • বিকল্প সেচের জন্য খাল-ডোবা সংস্কার করে রাখতে হবে, মিনি পুকুর তৈরি করে পানি ধরে রাখার চেষ্টা করতে হবে।

 

 

খরা ঝুঁকি মোকাবেলায় অন্যান্য প্রয়োজনীয় পূর্বপ্রস্তুতি

 

  • বাড়ীর আশেপাশে বেশী করে গাছ লাগাতে হবে।
  • ফসল রোপন ও মাঠের ফসল রক্ষার জন্য কৃষি বিভাগের মাঠ কর্মীর পরামর্শ নিতে হবে।

 

কৃষি ক্ষেত্রে উষ্ণ ও শৈত্য প্রবাহ এবং কুয়াশা মোকাবেলায় পূর্বপ্রস্তুতিঃ

 

উষ্ণতা বৃদ্ধি, উষ্ণ ও শৈত্য প্রবাহ এবং ঘন কুয়াশাজনিত সমস্যা মোকাবেলায় নিচের পূর্বপ্রস্তুতিগুলো গ্রহন করা যেতে পারে-

  • তীব্র শীত ও কুয়াশা থেকে রক্ষার জন্য শাকসবজির চারা পলিথিন দিয়ে ঢেকে রাখতে হবে।
  • ঠান্ডায় ছত্রাকের আক্রমণ থেকে রক্ষার জন্য প্রয়োজনে সঠিক ছত্রাকনাশক ব্যবহার করা যেতে পারে।
  • কুয়াশার ক্ষতি থেকে মুকুল রক্ষার জন্য আম গাছে পানি বা সঠিক ছত্রাক নাশক ব্যবহার করা যেতে পারে।

 

কৃষি ক্ষেত্রে সাইক্লোন বা ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাস মোকাবেলায় পূর্বপ্রস্তুতি

 

  • আমনধান বিনষ্ট হলে এবং হাতে পর্যাপ্ত সময় থাকলে দ্রুত পুনরায় চারা উৎপাদনকরে, বিভিন্ন স্থানীয় উন্নত জাত এবং ব্রি ধান-৪৫, নাইজারশাইল ইত্যাদি রোপনকরা যেতে পারে।
  • নতুন করে ধান লাগিয়ে পূনর্বাসনের মত সময় নাথাকলে অবিলম্বে দ্রুত বর্ধনশীল শাকসবজি আবাদ করে খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তারপাশাপাশি নগদ অর্থ উপার্জনের ব্যবস্থা করা যেতে পারে।
  • বিভিন্ন প্রকার রবি ফসল যেমন-ভুট্টা, আলু, চীনাবাদাম এবং বিশেষ করে উচ্চ মূল্যের শীতকালীন শাকসবজি আগাম আবাদ করা যেতে পারে।
  • ফসলবা আমন ধান নষ্ট হয়ে গেলে এবং নতুন চারা রোপনের সময় বা সুযোগ না থাকলেদ্রুত বর্ধনশীল শাকসবজি যেমন-ডাঁটা, লালশাক, গিমাকলমি, ঢেড়শ, পুঁইশাকইত্যাদি লাগানো যেতে পারে।
  • কৃষি জমিতে বাতাসের বেগ প্রতিরোধী গাছ যেমন-তাল, নারিকেল রোপন করতে হবে।
  • ক্ষতিগ্রস্থ বনাঞ্চলকে পূনঃস্থাপন করা।
  • বনজ ও ফলদ গাছের ছোট চারা প্রধান মূলসহ রোপন করতে হবে।

উপজেলা কৃষি অফিসারের কার্যালয়, সিটিজেন চার্টার:

 

  • সকল শ্রেণীর চাষীদের চাহিদাভিত্তিক সেবা প্রদান
  • কৃষি গবেষনার চাহিদা নিরুপনএবং উদ্ভাবিত প্রযুক্তি চাষীদেরদোর-গোড়ায় পৌঁছানো,জনপ্রিয়করণও প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান
  • কৃষি সমপ্রসারণ কর্মী ও কৃষকদের দক্ষতা উন্নয়ন
  • কৃষি ভিত্তিক বানিজ্য সমপ্রসাণেরসহায়তা প্রদান
  • কৃষি তথ্য ভিত্তিক উন্নয়নও সহজ ব্যবহারে কৃষকদেরসহায়তা প্রদান
  • উৎপাদনসমস্যাদি চিহ্নিতকরণ ওসমাধানে সংশ্লিষ্ট সংস্থার সাথে সমন্বয়করণ ও কার্যক্রম গ্রহন
  • কৃষি উপকরণের চাহিদা নিরুপন, প্রাপ্যতা ও সুষম ব্যবহার নিশ্চিতকরণ
  • নারীকে কৃষির মুলস্রোতধারায় সম্পৃক্তকরণ ওনারীদের ক্ষমতায়নে সহায়তা প্রদান
  • দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা,কৃষিপুনর্বাসন ও কৃষিঋণ প্রাপ্তিতে কৃষকদের সহায়তাপ্রদান
  • কৃষি পণ্য ওউপকরণের মান নিয়ন্ত্রন
  • সমন্বিতভাবে পরিবেশ বান্ধব কৃষিপ্রযুক্তি সমপ্রসারণ সকলকৃষক দলের সাথেকাজ করা।